বিভিন্ন চাকরির পরীক্ষা আসার মতো ৩৭৬ টি বাগধারা একসাথে।

৩৭৬ টি বাগধারা একসাথে

🔸পরিক্ষায় বার বার আসা গুরুত্বপূর্ণ ৩৭৬টি বাগধারা:

1) অকাল কুষ্মাণ্ড = (অপদার্থ, অকেজো)

2) অক্কা পাওয়া = (মারা যাওয়া)

3) অগস্ত্য যাত্রা = (চির দিনের জন্য প্রস্থান)

4) অগাধ জলের মাছ = (সুচতুর ব্যক্তি)

5) অর্ধচন্দ্র = (গলা ধাক্কা)

6) অন্ধের যষ্ঠি = (একমাত্র অবলম্বন)

7) অন্ধের নড়ি = (একমাত্র অবলম্বন)

😎 অগ্নিশর্মা = (নিরতিশয় ক্রুদ্ধ)

9) অগ্নিপরীক্ষা =(কঠিন পরীক্ষা)

10) অগ্নিশর্মা = (ক্ষিপ্ত)

11) অগাধ জলের মাছ = (খুব চালাক)

12) অতি চালাকের গলায় দড়ি = (বেশি চাতুর্যর পরিণাম)

13) অতি লোভে তাঁতি নষ্ট = (লোভে ক্ষতি)

14) অদৃষ্টের পরিহাস = (বিধির বিড়ম্বনা)

15) অর্ধচন্দ্র দেওয়া = (গলা ধাক্কা দিয়ে দেয়া)

16) অষ্টরম্ভা = (ফাঁকি)

17) অথৈ জলে পড়া = (খুব বিপদে পড়া)

18) অন্ধকারে ঢিল মারা = (আন্দাজে কাজ করা)

19) অমৃতে অরুচি = (দামি জিনিসের প্রতি বিতৃষ্ণা)

20) অন্ধকারে ঢিল মারা = (আন্দাজে কাজ করা)

21) অকূল পাথার = (ভীষণ বিপদ)

22) অনুরোধে ঢেঁকি গেলা = (অনুরোধে দুরূহ কাজ সম্পন্ন করতে সম্মতি দেয়া)

23) অদৃষ্টের পরিহাস = (ভাগ্যের নিষ্ঠুরতা)

24) অল্পবিদ্যা ভয়ংকরী = (সামান্য বিদ্যার অহংকার)

25) অনধিকার চর্চা = (সীমার বাইরে পদক্ষেপ)

26) অরণ্যে রোদন = (নিষ্ফল আবেদন)

27) অহিনকুল সম্বন্ধ = (ভীষণ শত্রুতা)

28) অন্ধকার দেখা = (দিশেহারা হয়ে পড়া)

29) অমাবস্যার চাঁদ = (দুর্লভ বস্তু)

30) আকাশ কুসুম = (অসম্ভব কল্পনা)

31) আকাশ পাতাল =(প্রভেদ) (প্রচুর ব্যবধান)

32) আকাশ থেকে পড়া = (অপ্রত্যাশিত)

33) আকাশের চাঁদ = (আকাঙ্ক্ষিত বস্তু)

34) আগুন নিয়ে খেলা = (ভয়ঙ্কর বিপদ)

35) আগুনে ঘি ঢালা = (রাগ বাড়ানো)

36) আঙুল ফুলে কলাগাছ = (অপ্রত্যাশিত ধনলাভ)

37) আঠার আনা = (সমূহ সম্ভাবনা)

38) আদায় কাঁচকলায় = (তিক্ত সম্পর্ক)

39) আহ্লাদে আটখানা = (খুব খুশি)

40) আক্কেল সেলামি = (নির্বুদ্ধিতার দণ্ড)

41) আঙুল ফুলে কলাগাছ = (হঠাৎ বড়লোক)

42) আকাশের চাঁদ হাতে পাওয়া = (দুর্লভ বস্তু প্রাপ্তি)

43) আদায় কাঁচকলায় = (শত্রুতা)

44) আদা জল খেয়ে লাগা = (প্রাণপণ চেষ্টা করা)

45) আক্কেল গুড়ুম = (হতবুদ্ধি, স্তম্ভিত)

46) আমড়া কাঠের ঢেঁকি = (অপদার্থ)

47) আকাশ ভেঙে পড়া = (ভীষণ বিপদে পড়া)

48) আমতা আমতা করা = (ইতস্তত করা, দ্বিধা করা)

49) আটকপালে = (হতভাগ্য)

50) আঠার মাসের বছর = (দীর্ঘসূত্রিতা)

51) আলালের ঘরের দুলাল = (অতি আদরে নষ্ট পুত্র)

52) আকাশে তোলা = (অতিরিক্ত প্রশংসা করা)

53) আষাঢ়ে গল্প = (আজগুবি কেচ্ছা)

54) ইঁদুর কপালে = (নিতান্ত মন্দভাগ্য)

55) ইঁচড়ে পাকা = (অকালপক্ব)

56) ইলশে গুঁড়ি = (গুড়ি গুড়ি বৃষ্টি)

57) ইতর বিশেষ = (পার্থক্য)

58) উত্তম মধ্যম = (প্রহার)

59) উড়নচন্ডী = (অমিতব্যয়ী)

60) উভয় সংকট = (দুই দিকেই বিপদ)

61) উলু বনে মুক্ত ছড়ানো = (অপাত্রে/অস্থানে মূল্যবান দ্রব্য প্রদান)

62) উড়ো চিঠি = (বেনামি পত্র)

63) উড়ে এসে জুড়ে বসা = (অনধিকারীর অধিকার)

64) উজানে কৈ = (সহজলভ্য)

65) উদোর পিণ্ডি বুধোর ঘাড়ে = (একের দোষ অন্যের ঘাড়ে চাপানো)

66) ঊনপাঁজুড়ে = (অপদার্থ)

67) ঊনপঞ্চাশ বায়ু = (পাগলামি)

68) এক ক্ষুরে মাথা মুড়ানো = (একই স্বভাবের)

69) এক চোখা = (পক্ষপাতিত্ব, পক্ষপাতদুষ্ট)

70) এক মাঘে শীত যায় না = (বিপদ এক বারই আসে না, বার বার আসে)

71) এলোপাতাড়ি = (বিশৃঙ্খলা)

72) এসপার ওসপার = (মীমাংসা)

73) একাদশে বৃহস্পতি = (সৌভাগ্যের বিষয়)

74) এক বনে দুই বাঘ = (প্রবল প্রতিদ্বন্দ্বী)

75) এক ক্ষুরে মাথা মুড়ানো = (একই দলভুক্ত)

76) এলাহি কাণ্ড = (বিরাট আয়োজন)

77) ওজন বুঝে চলা = (অবস্থা বুঝে চলা)

78) ওষুধে ধরা = (প্রার্থিত ফল পাওয়া)

79) কচুকাটা করা = (নির্মমভাবে ধ্বংস করা)

80) কচু পোড়া = (অখাদ্য)

81) কচ্ছপের কামড় = (যা সহজে ছাড়ে না)

82) কলম পেষা = (কেরানিগিরি)

83) কলুর বলদ = (এক টানা খাটুনি)

84) কথার কথা = (গুরুত্বহীন কথা)

85) কাঁঠালের আমসত্ত্ব = (অসম্ভব বস্তু)

86) কাকতাল = (আকস্মিক/দৈব যোগাযোগজাত ঘটনা)

87) কপাল ফেরা = (সৌভাগ্য লাভ)

88) কত ধানে কত চাল = (হিসেব করে চলা)

89) কড়ায় গণ্ডায় = (পুরোপুরি)

90) কান খাড়া করা =(মনোযোগী হওয়া)

91) কানকাটা (নির্লজ্জ)

92) কান ভাঙানো (কুপরামর্শ দান)

93) কান ভারি করা (কুপরামর্শ দান)

94) কাপুড়ে বাবু (বাহ্যিক সাজ)

95) কেউ কেটা (গণ্যমান্য)

96) কেঁচে গণ্ডুষ (পুনরায় আরম্ভ)

97) কেঁচো খুড়তে সাপ (বিপদজনক পরিস্থিতি)

98) কই মাছের প্রাণ (যা সহজে মরে না)

99) কুঁড়ের বাদশা (খুব অলস)

100) কাক ভূষণ্ডী (দীর্ঘজীবী)

101) কেতা দুরস্ত (পরিপাটি)

102) কাছা আলগা (অসাবধান)

103) কাঁচা পয়সা (নগদ উপার্জন)

104) কাঁঠালের আমসত্ত্ব (অসম্ভব বস্তু)

105) কূপমণ্ডুক (সীমাবদ্ধ জ্ঞান সম্পন্ন, ঘরকুনো)

106) কেতা দুরস্ত (পরিপাটি)

107) কাঠের পুতুল (নির্জীব, অসার)

108) কথায় চিঁড়ে ভেজা (ফাঁকা বুলিতে কার্যসাধন)

109) কান পাতলা (সহজেই বিশ্বাসপ্রবণ)

110) কাছা ঢিলা (অসাবধান)

111) কুল কাঠের আগুন (তীব্র জ্বালা)

112) কেঁচো খুড়তে সাপ (সামান্য থেকে অসামান্য পরিস্থিতি)

113) কেউ কেটা (সামান্য)

114) কেঁচে গণ্ডুষ (পুনরায় আরম্ভ)

115) কৈ মাছের প্রাণ (যা সহজে মরে না)

116) খয়ের খাঁ (চাটুকার)

117) খণ্ড প্রলয় (ভীষণ ব্যাপার)

118) খাল কেটে কুমির আনা (বিপদ ডেকে আনা)

119) গড্ডলিকা প্রবাহ (অন্ধ অনুকরণ)

120) গদাই লস্করি চাল (অতি ধীর গতি, আলসেমি)

121) গণেশ উল্টানো (উঠে যাওয়া, ফেল মারা)

122) গলগ্রহ (পরের বোঝা স্বরূপ থাকা)

123) গরজ বড় বালাই (প্রয়োজনে গুরুত্ব)

124) গরমা গরম (টাটকা)

125) গরিবের ঘোড়া রোগ (অবস্থার অতিরিক্ত অন্যায় ইচ্ছা)

126) গুর খোঁজা (তন্ন তন্ন করে খোঁজা)

127) গুরু মেরে জুতা দান (বড় ক্ষতি করে সামান্য ক্ষতিপূরণ)

128) গাছে কাঁঠাল গোঁফে তেল (প্রাপ্তির আগেই আয়োজন)

129) গা ঢাকা দেওয়া (আত্মগোপন)

130) গায়ে কাঁটা দেওয়া (রোমাঞ্চিত হওয়া)

131) গাছে তুলে মই কাড়া (সাহায্যের আশা দিয়ে সাহায্য না করা)

132) গায়ে ফুঁ দিয়ে বেড়ানো (কোনো দায়িত্ব গ্রহণ না করা)

133) গুরু মারা বিদ্যা (যার কাছে শিক্ষা তারই উপর প্রয়োগ)

134) গোকুলের ষাঁড় (স্বেচ্ছাচারী লোক)

135) গোঁয়ার গোবিন্দ (নির্বোধ অথচ হঠকারী)

136) গোল্লায় যাওয়া (নষ্ট হওয়া, অধঃপাতে যাওয়া)

137) গোবর গণেশ (মূর্খ)

138) গোলক ধাঁধা (দিশেহারা)

139) গোঁফ খেজুরে (নিতান্ত অলস)

140) গোড়ায় গলদ (শুরুতে ভুল)

141) গৌরচন্দ্রিকা (ভূমিকা)

142) গৌরীসেনের টাকা (বেহিসাবী অর্থ)

143) গুড়ে বালি (আশায় নৈরাশ্য)

144) ঘর ভাঙানো (সংসার বিনষ্ট করা)

145) ঘাটের মরা (অতি বৃদ্ধ)

146) ঘোড়া রোগ (সাধ্যের অতিরিক্ত সাধ)

147) ঘোড়া ডিঙিয়ে ঘাস খাওয়া (মধ্যবর্তীকে অতিক্রম করে কাজ করা)

148) ঘোড়ার ঘাস কাটা (অকাজে সময় নষ্ট করা)

149) ঘোড়ার ডিম (অবাস্তব)

150) ঘরের খেয়ে বনের মোষ তাড়ানো (নিজ খরচে পরের বেগার খাটা)

151) ঘাটের মড়া (অতি বৃদ্ধ)

152) ঘটিরাম (আনাড়ি হাকিম)

153) চক্ষুদান করা (চুরি করা)

154) চক্ষুলজ্জা (সংকোচ)

155) চর্বিত চর্বণ (পুনরাবৃত্তি)

156) চাঁদের হাট (আনন্দের প্রাচুর্য)

157) চিনির বলদ (ভারবাহী কিন্তু ফল লাভের অংশীদার নয়)

158) চোখের বালি (চক্ষুশূল)

159) চোখের পর্দা (লজ্জা)

160) চোখ কপালে তোলা (বিস্মিত হওয়া)

161) চোখ টাটানো (ঈর্ষা করা)

162) চোখে ধুলো দেওয়া (প্রতারণা করা)

163) চোখের চামড়া (লজ্জা)

164) চুনকালি দেওয়া (কলঙ্ক)

165) চশমখোর (চক্ষুলজ্জাহীন)

166) চোখের মণি (প্রিয়)

167) চামচিকের লাথি (নগণ্য ব্যক্তির কটূক্তি)

168) চিনির পুতুল (শ্রমকাতর)

169) চুঁনোপুটি (নগণ্য)

170) চুলোয় যাওয়া (ধ্বংস)

171) চিনে/ছিনে জোঁক (নাছোড়বান্দা)

172) ছ কড়া ন কড়া (সস্তা দর)

173) ছা পোষা (অত্যন্ত গরিব)

174) ছাই ফেলতে ভাঙা কুলা (সামান্য কাজের জন্য অপদার্থ ব্যক্তি)

175) ছেলের হাতের মোয়া (সামান্য বস্তু)

176) ছুঁচো মেরে হাত গন্ধ করা (নগণ্য স্বার্থে দুর্নাম অর্জন)

177) ছক্কা পাঞ্জা (বড় বড় কথা বলা)

178) ছিঁচ কাদুনে (অল্পই কাঁদে এমন)

179) ছিনিমিনি খেলা (নষ্ট করা)

180) ছেলের হাতের মোয়া (সহজলভ্য বস্তু)

181) জগাখিচুড়ি পাকানো (গোলমাল বাধানো)

182) জিলাপির প্যাঁচ (কুটিলতা)

183) জলে কুমির ডাঙায় বাঘ (উভয় সঙ্কট)

184) ঝড়ো কাক (বিপর্যস্ত)

185) ঝাঁকের কৈ (এক দলভুক্ত)

186) ঝিকে মেরে বউকে বোঝানো (একজনের মাধ্যমে দিয়ে অন্যজনকে শিক্ষাদান)

187) ঝোপ বুঝে কোপ মারা (সুযোগ মত কাজ করা)

188) টনক নড়া (চৈতন্যোদয় হওয়া)

189) টাকার কুমির (ধনী ব্যক্তি)

190) টেকে গোঁজা (আত্মসাৎ করা)

191) টুপভুজঙ্গ (নেশায় বিভোর)

192) ঠাঁট বজায় রাখা (অভাব চাপা রাখা)

193) ঠোঁট কাটা (বেহায়া)

194) ঠগ বাছতে গাঁ উজাড় (আদর্শহীনতার প্রাচুর্য)

195) ঠুঁটো জগন্নাথ (অকর্মণ্য)

196) ঠেলার নাম বাবাজি (চাপে পড়ে কাবু)

197) ডুমুরের ফুল (দুর্লভ বস্তু)

198) ডাকের সুন্দরী (খুবই সুন্দরী)

199) ডুমুরের ফুল (দুর্লভ বস্তু)

200) ডান হাতের ব্যাপার (খাওয়া)

201) ডামাডোল (গণ্ডগোল)

202) ঢাক ঢাক গুড় গুড় (গোপন রাখার চেষ্টা)

203) ঢাকের কাঠি (মোসাহেব, চাটুকার)

204) ঢাকের বাঁয়া (অপ্রয়োজনীয়)

205) ঢেঁকির কচকচি (বিরক্তিকর কথা)

206) ঢি ঢি পড়া (কলঙ্ক প্রচার হওয়া)

207) ঢিমে তেতালা (মন্থর)

208) তালকানা (বেতাল হওয়া)

209) তাসের ঘর (ক্ষণস্থায়ী)

210) তামার বিষ (অর্থের কু প্রভাব)

211) তালপাতার সেপাই (ক্ষীণজীবী)

212) তিলকে তাল করা (বাড়িয়ে বলা)

213) তুলসী বনের বাঘ (ভণ্ড)

214) তুলা ধুনা করা (দুর্দশাগ্রস্ত করা)

215) তুষের আগুন (দীর্ঘস্থায়ী ও দুঃসহ যন্ত্রণা)

216) তীর্থের কাক (প্রতীক্ষারত)

217) থ বনে যাওয়া (স্তম্ভিত হওয়া)

218) থরহরি কম্প (ভীতির আতিশয্যে কাঁপা)

219) দা-কুমড়া (ভীষণ শত্রুতা)

220) দহরম মহরম (ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক)

221) দু মুখো সাপ (দু জনকে দু রকম কথা বলে পরস্পরের মধ্যে শত্রুতা সৃষ্টিকারী)

222) দিনকে রাত করা (সত্যকে মিথ্যা করা)

223) দুধে ভাতে থাকা (খেয়ে-পড়ে সুখে থাকা)

224) দেঁতো হাসি (কৃত্তিম হাসি)

225) দাদ নেওয়া (প্রতিশোধ নেয়া)

226) দুকান কাটা (বেহায়া)

227) দুধের মাছি (সু সময়ের বন্ধু)

228) ধরাকে সরা জ্ঞান করা (সকলকে তুচ্ছ ভাবা)

229) ধড়া-চূড়া (সাজপোশাক)

230) ধরাকে সরা জ্ঞান করা (অহঙ্কারে সবকিছু তুচ্ছ মনে করা)

231) ধর্মের ষাঁড় (যথেচ্ছাচারী)

232) ধর্মের কল বাতাসে নড়ে (সত্য গোপন থাকে না)

233) ধরি মাছ না ছুঁই পানি (কৌশলে কার্যাদ্ধার)

234) ননীর পুতুল (শ্রমবিমুখ)

235) নয় ছয় (অপচয়)

236) নাটের গুরু (মূল নায়ক)

237) নাড়ি নক্ষত্র (সব তথ্য)

238) নিমক হারাম (অকৃতজ্ঞ)

239) নিমরাজি (প্রায় রাজি)

240) নামকাটা সেপাই (কর্মচ্যূত ব্যক্তি)

241) নথ নাড়া (গর্ব করা)

242) নেই আঁকড়া (একগুঁয়ে)

243) নগদ নারায়ণ (কাঁচা টাকা/নগদ অর্থ)

244) নেপোয় মারে দই (ধূর্ত লোকের ফল প্রাপ্তি)

245) পটল তোলা (মারা যাওয়া)

246) পগার পার (আয়ত্তের বাইরে পালিয়ে যাওয়া)

247) পটের বিবি (সুসজ্জিত)

248) পত্রপাঠ (অবিলম্বে/সঙ্গে সঙ্গে)

249) পালের গোদা (দলপতি)

250) পাকা ধানে মই (অনিষ্ট করা)

251) পাখিপড়া করা (বার বার শেখানো)

252) পাততাড়ি গুটানো (জিনিসপত্র গোটানো)

253) পাথরে পাঁচ কিল (সৌভাগ্য)

254) পুঁটি মাছের প্রাণ (যা সহজে মরে যায়)

255) পুকুর চুরি (বড় রকমের চুরি)

256) পুরোনো কাসুন্দি ঘাঁটা (পুরোনো প্রসঙ্গে কটাক্ষ করা)

257) পোঁ ধরা (অন্যকে দেখে একই কাজ করা)

258) পোয়া বারো (অতিরিক্ত সৌভাগ্য)

259) প্রমাদ গোণা (ভীত হওয়া)

260) পায়াভারি (অহঙ্কার)

261) পরের মাথায় কাঁঠাল ভাঙা (অপরকে দিয়ে কাজ উদ্ধার)

262) পরের ধনে পোদ্দারি (অন্যের অর্থের যথেচ্ছ ব্যয়)

263) ফপর দালালি (অতিরিক্ত চালবাজি)

264) ফুলবাবু (বিলাসী)

265) ফেউ লাগা (আঠার মতো লেগে থাকা)

266) ফুলের ঘাঁয়ে মূর্ছা যাওয়া (অল্পে কাতর)

267) ফোড়ন দেওয়া (টিপ্পনী কাটা)

268) বক ধার্মিক (ভণ্ড সাধু)

269) বইয়ের পোকা (খুব পড়ুয়া)

270) বগল বাজানো (আনন্দ প্রকাশ করা)

271) বজ্র আঁটুনি ফসকা গেরো (সহজে খুলে যায় এমন)

272) বসন্তের কোকিল (সুদিনের বন্ধু)

273) বিড়াল তপস্বী (ভণ্ড সাধু)

274) বর্ণচোরা আম (কপট ব্যক্তি)

275) বরাক্ষরে (অলক্ষুণে)

276) বাজারে কাটা (বিক্রি হওয়া)

277) বালির বাঁধ (অস্থায়ী বস্তু)

278) বাঁ হাতের ব্যাপার (ঘুষ গ্রহণ)

279) বাঁধা গৎ (নির্দিষ্ট আচরণ)

280) বাজখাঁই গলা (অত্যন্ত কর্কশ ও উঁচু গলা)

281) বাড়া ভাতে ছাই (অনিষ্ট করা)

282) বায়াত্তরে ধরা (বার্ধক্যের কারণে কাণ্ডজ্ঞানহীন)

283) বিদ্যার জাহাজ (অতিশয় পণ্ডিত)

284) বিশ বাঁও জলে (সাফল্যের অতীত)

285) বিনা মেঘে বজ্রপাত (আকস্মিক বিপদ)

286) বাঘের দুধ/ চোখ (দুঃসাধ্য বস্তু)

287) বিসমিল্লায় গলদ (শুরুতেই ভুল)

288) বুদ্ধির ঢেঁকি (নিরেট মূর্খ)

289) ব্যাঙের আধুলি (সামান্য সম্পদ)

290) ব্যাঙের সর্দি (অসম্ভব ঘটনা)

291) ভরাডুবি (সর্বনাশ)

292) ভস্মে ঘি ঢালা (নিষ্ফল কাজ)

293) ভাদ্র মাসের তিল (প্রচণ্ড কিল)

294) ভানুমতীর খেল (অবিশ্বাস্য ব্যাপার)

295) ভাল্লুকের জ্বর (ক্ষণস্থায়ী জ্বর)

296) ভাঁড়ে ভবানী (নিঃস্ব অবস্থা)

297) ভূতের ব্যাগার (অযথা শ্রম)

298) ভূঁই ফোড় (হঠাৎ গজিয়ে ওঠা)

299) ভিজে বিড়াল (কপটাচারী)

300) ভূশন্ডির কাক (দীর্ঘজীবী)

301) মগের মুল্লুক (অরাজক দেশ)

302) মণিকাঞ্চন যোগ (উপযুক্ত মিলন)

303) মন না মতি (অস্থির মানব মন)

304) মড়াকান্না (উচ্চকণ্ঠে শোক প্রকাশ)

305) মাছের মায়ের পুত্রশোক (কপট বেদনাবোধ)

306) মিছরির ছুরি (মুখে মধু অন্তরে বিষ)

307) মুখ চুন হওয়া (লজ্জায় ম্লান হওয়া)

308) মুখে দুধের গন্ধ (অতি কম বয়স)

309) মুস্কিল আসান (নিষ্কৃতি)

310) মেনি মুখো (লাজুক)

311) মাকাল ফল (অন্তঃসারশূণ্য)

312) মশা মারতে কামান দাগা (সামান্য কাজে বিরাট আয়োজন)

313) মুখে ফুল চন্দন পড়া (শুভ সংবাদের জন্য ধন্যবাদ)

314) মেছো হাটা (তুচ্ছ বিষয়ে মুখরিত)

315) যক্ষের ধন (কৃপণের ধন)

316) যমের অরুচি (যে সহজে মরে না)

317) রত্নপ্রসবিনী (সুযোগ্য সন্তানের মা)

318) রাঘব বোয়াল (সর্বগ্রাসী ক্ষমতাবান ব্যক্তি)

319) রাবণের চিতা (চির অশান্তি)

320) রাশভারি (গম্ভীর প্রকৃতির)

321) রাই কুড়িয়ে বেল (ক্ষুদ্র সঞ্চয়ে বৃহৎ)

322) রাজা উজির মারা (আড়ম্বরপূর্ণ গালগল্প)

323) রাবণের গুষ্টি (বড় পরিবার)

324) রায় বাঘিনী (উগ্র স্বভাবের নারী)

325) রাজ যোটক (উপযুক্ত মিলন)

326) রাহুর দশা (দুঃসময়)

327) রুই-কাতলা (পদস্থ বা নেতৃস্থানীয় ব্যক্তি)

328) লেফাফা দুরস্ত (বাইরের ঠাট বজার রেখে চলেন যিনি)

329) লগন চাঁদ (ভাগ্যবান)

330) ললাটের লিখন (অমোঘ ভাগ্য)

331) লাল পানি (মদ)

332) লাল বাতি জ্বালা (দেউলিয়া হওয়া)

333) লাল হয়ে যাওয়া (ধনশালী হওয়া)

334) লেজে গোবরে (বিশৃঙ্খলা)

335) শকুনি মামা (কুটিল ব্যক্তি)

336) শাঁখের করাত (দুই দিকেই বিপদ)

337) শাপে বর (অনিষ্টে ইষ্ট লাভ)

338) শিকায় ওঠা (স্থগিত)

339) শিঙে ফোঁকা (মরা)

340) শিবরাত্রির সলতে (একমাত্র সন্তান)

341) শিরে সংক্রান্তি (বিপদ মাথার ওপর)

342) শুয়ে শুয়ে লেজ নাড়া (আলস্যে সময় নষ্ট করা)

343) শরতের শিশির (সুসময়ের বন্ধু)

344) শত্রুর মুখে ছাই (কুদৃষ্টি এড়ানো)

345) শ্রীঘর (কারাগার)

346) ষাঁড়ের গোবর (অযোগ্য)

347) ষোল আনা (পুরোপুরি)

348) ঘোল কলা (পুরোপুরি)

349) সবুরে মেওয়া ফলে (ধৈর্যসুফল মিলে)

350) সরফরাজি করা (অযোগ্য ব্যক্তির চালাকি)

351) সাত খুন মাফ (অত্যধিক প্রশ্রয়)

352) সাত সতের (নানা রকমের)

353) সাপের ছুঁচো গেলা (অনিচ্ছায় বাধ্য হয়ে কাজ করা)

354) সেয়ানে সেয়ানে (চালাকে চালাকে)

355) সবে ধন নীলমণি (একমাত্র অবলম্বন)

356) সাতেও নয়, পাঁচেও নয় (নির্লিপ্ত)

357) সাপের পাঁচ পা দেখা (অহঙ্কারী হওয়া)

358) সোনায় সোহাগা (উপযুক্ত মিলন)

359) সাক্ষী গোপাল (নিষ্ক্রিয় দর্শক)

360) সখাত সলিলে (ঘোর বিপদে পড়া)

361) সব শেয়ালের এক রা (ঐকমত্য)

362) হাটে হাঁড়ি ভাঙা (গোপন কথা প্রকাশ করা)

363) হাতটান (চুরির অভ্যাস)

364) হ য ব র ল (বিশৃঙ্খলা)

365) হরি ঘোষের গোয়াল (বহু অপদার্থ ব্যক্তির সমাবেশ)

366) হরিলুট (অপচয়)

367) হস্তীমূর্খ (বুদ্ধিতে স্থূল)

368) হাড়ে দুর্বা গজানো (অত্যন্ত অলস হওয়া)

369) হাতুড়ে বদ্যি (আনাড়ি চিকিৎসক)

370) হাতের পাঁচ (শেষ সম্বল)

371) হীরার ধার (অতি তীক্ষ্ণবুদ্ধি)

372) হোমরা চোমরা (গণ্যমান্য ব্যক্তি)

373) হিতে বিপরীত (উল্টো ফল)

374) হাড় হদ্দ (নাড়ি নক্ষত্র/সব তথ্য)

375) হাড় হাভাতে (হতভাগ্য)

376) হালে পানি পাওয়া (সুবিধা করা)

Collected

ঊনপাঁজুরে বাগধারাটির অর্থ কি
বাগধারা বিসিএস
আকাশের চাঁদ বাগধারাটির অর্থ কি
বাগধারা mcq
কেচে গন্ডুস বাগধারার অর্থ
একাদশে বৃহস্পতি বাগধারাটির অর্থ কি
অকর্মার ঢেঁকি অর্থ
অজগর বৃত্তি বাগধারাটির অর্থ কি

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *