রাতে সময় মতো শুয়ে পরেও কোনও লাভ হচ্ছে না। এপাশ ওপাশ করতে করতেই ভোর হয়ে গেলো। সকালে উঠেই কাজ করতে শুরু করলেন, সেই রাত পর্যন্ত। এই ভাবে চলতে থাকলে খুব শীঘ্রই অসুস্থ হয়ে পরবেন। প্রতিদিন কাজের প্রেসার বেড়েই চলেছে। তাঁর সঙ্গে পাল্লা দিয়ে বাড়ছে মানসিক উদ্বেগ।
এই সময় সুস্বাস্থ্য বজায় রাখতে অন্তত ৫ ঘণ্টা ঘুমানো প্রয়োজন। কিন্তু গবেষণায় দেখা যাচ্ছে বর্তমানে অন্তত ৩৩ শতাংশ মানুষ অনিদ্রার সমস্যায় ভুগছেন। অতিরিক্ত কাজের চাপ বা মানসিক উদ্বেগের পাশাপাশি, রোজকার খাদ্যাভ্যাস এই সমস্যার জন্য দায়ী।
এই সময় সুস্বাস্থ্য বজায় রাখতে অন্তত ৫ ঘণ্টা ঘুমানো প্রয়োজন। কিন্তু গবেষণায় দেখা যাচ্ছে বর্তমানে অন্তত ৩৩ শতাংশ মানুষ অনিদ্রার সমস্যায় ভুগছেন। অতিরিক্ত কাজের চাপ বা মানসিক উদ্বেগের পাশাপাশি, রোজকার খাদ্যাভ্যাস এই সমস্যার জন্য দায়ী।
আপনারও যদি এই সমস্যা থাকে, তাহলে এখন থেকেই সতর্ক হন। প্রতিদিনের খাদ্য তালিকায় এই খাবারগুলো যোগ করুন।
আপনারও যদি এই সমস্যা থাকে, তাহলে এখন থেকেই সতর্ক হন। প্রতিদিনের খাদ্য তালিকায় এই খাবারগুলো যোগ করুন।
মধু
চিনির বদলে মধু খাওয়া খুবই উপকারী। রাতে ঘুমোতে যাওয়ার আগে ১ চামচ মধু খেয়ে নিন। এতে শরীরে অরিক্সিনের সমতা বজায় থাকে। ঘুমও ভালো হয়।
কলা
অনেকেই বলেন রাতে কলা খাওয়া ঠিক না। এটা সম্পূর্ণ ভুল ধারণা। কলাতে প্রচুর পরিমাণে ম্যাগনেসিয়াম থাকে। যা পেশিকে শিথিল করে। যার ফলে ঘুম ভালো হয়। তাই এখন থেকে রোজ রাতে একটা করে কলা খেয়ে বিছানায় যান।
দুধ
রাতে ঘুমোতে যাওয়ার আগে গরম দুধ অনেকেই খেয়ে থাকেন। দুধে রয়েছে ট্রিপটোফ্যান নামক একধরণের অ্যাসিড। যার ফলে ঘুম ভালো হয়। এছাড়াও গরম দুধ খেলে শরীর ও মনে বেশ আরাম অনুভূত হয়। যা ঘুম আসার প্রবণতা বাড়িয়ে দেয়।
আমন্ড
আমন্ডের মধ্যে প্রচুর পরিমাণে ট্রাইপোফেন থাকে। এই উপাদানটি শরীরের টেনশন কে দূর করতে সাহায্য করে। যার ফলে ঘুম ভালো হয়। তাই রাতে শুতে যাওয়ার আগে ২-৩ টে আমন্ড চিবিয়ে খেয়ে নিন। উপকার পাবেন।
ওটস
রাতে রুটি কিংবা ভাতের বদলে ওটস খেতে পারেন। এতে রাতে ভালো ভাবে ঘুমাতে পারবেন। ওটসে ভরপুর ভিটামিন ও মিনারেলস রয়েছে। যা শরীরের পক্ষে খুবই উপকারী।
ডাবের জল
সাধারণত ডাবের জল আমরা দিনের বেলাতেই খেয়ে থাকি। কম ক্যালরিযুক্ত এই পানীয় শরীরের শক্তি বাড়ায়। এছাড়াও এর মধ্যে থাকা পটাশিয়াম ও ম্যাগনেসিয়ামের মতো উপাদান শরীরের ক্লান্তি দূর করে শরীরকে আরাম দেয়। যার ফলে ভালো ঘুম হয়।