আজকের খবর | পাঁচটি ধাপে হবে শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষা, শুরু ১ এপ্রিল।

আজকের খবর, সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ৪৫ হাজার সহকারী শিক্ষক নিয়োগের লিখিত পরীক্ষা শুরু হবে আগামী ১ এপ্রিল থেকে।পাঁচ ধাপে হতে যাওয়া এই পরীক্ষা শেষ হবে আগামী ২৮ এপ্রিল।

প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তর (ডিপিই) থেকে পাঠানো এক চিঠি থেকে এ তথ্য জানা গেছে। চিঠিটি শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষার জন্য কেন্দ্র হিসেবে নির্বাচিত প্রতিষ্ঠানগুলোর প্রধানকে পাঠানো হয়েছে। গত বৃহস্পতিবার (১০ মার্চ) পাঠানো ওই চিঠিতে সই করেছেন ডিপিইর অতিরিক্ত মহাপরিচালক (অতিরিক্ত সচিব) সোহেল আহমেদ। আজকের নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি | বাংলালিংকে সিনিয়র ম্যানেজার পদে চাকরি

চিঠিতে জানানো হয়েছে, সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে সহকারী শিক্ষক নিয়োগ-২০২০ এর লিখিত পরীক্ষা আগামী ০১, ০৮, ১৫, ২২ ও ২৮ এপ্রিল কেন্দ্রীয়ভাবে ঢাকা মহানগরীর বিভিন্ন কেন্দ্রে অনুষ্ঠিত হবে। নির্ধারিত তারিখে সকাল ১০টায় বা বিকেল ৩টায় পরীক্ষা হবে।

পরীক্ষা গ্রহণের জন্য সার্বিক সহায়তা দিতে অনুরোধ জানিয়ে চিঠিতে বলা হয়েছে, নির্ধারিত তারিখ ও সময়ে লিখিত পরীক্ষা গ্রহণের জন্য আপনার প্রতিষ্ঠানকে নির্বাচন করা হয়েছে। আপনার প্রতিষ্ঠানের কোন কক্ষে কতজনের পরীক্ষা নেওয়া যাবে তা ১৫ মার্চের মধ্যে অধিদপ্তরের ইমেইলে জানানোর অনুরোধ করা হলো।

এদিকে শনিবার প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তর সূত্রে জানা গেছে, পরীক্ষার কেন্দ্রভিত্তিক আসনবণ্টন ও সুনির্দিষ্ট সময় পরবর্তীতে বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করে জানানো হবে। লিখিত পরীক্ষায় উত্তীর্ণদের মৌখিক পরীক্ষার জন্য ডাকা হবে। আজকের নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি | অভিজ্ঞতা ছাড়াই চাকরি দেবে ব্যাংক এশিয়া।

এর আগে গত বৃহস্পতিবার প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা প্রতিমন্ত্রী মো. জাকির হোসেনের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সভায় এপ্রিল মাসে প্রাথমিকের সহকারী শিক্ষক নিয়োগের পরীক্ষা নেওয়ার সিদ্ধান্ত হয়। এপ্রিলের মধ্যে পরীক্ষা নেওয়া শেষে উত্তীর্ণ পরীক্ষার্থীদের জুলাই মাসের মধ্যে নিয়োগ দেওয়া হবে বলে সভায় জানানো হয়।

সভায় আরও জানানো হয়, সহকারী শিক্ষকের ৩২ হাজার ৫৭৭টি শূন্যপদে নিয়োগের জন্য প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তর ২০২০ সালের ২০ অক্টোবর বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করে। কিন্তু করোনা মহামারির কারণে পরীক্ষা নেওয়া সম্ভব হয়নি। ইতোমধ্যে অবসরজনিত কারণে আরও ১০ হাজারেরও বেশি সহকারী শিক্ষকের পদ শূন্য হয়ে পড়েছে। এতে বিদ্যালয়গুলোতে শিক্ষক ঘাটতি দেখা দিয়েছে। এ সমস্যার সমাধানে মন্ত্রণালয় আগের বিজ্ঞপ্তির শূন্যপদ ও বিজ্ঞপ্তির পরের শূন্যপদ মিলিয়ে প্রায় ৪৫ হাজার সহকারী শিক্ষক নিয়োগের সিদ্ধান্ত নিয়েছে।

 

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *